লোকাল আউটলেট নিতে যা যা প্রয়োজন

✅ যে কোন গ্রাহক লোকাল আউটলেট নিতে পারবেন।

  •  দোকানের ক্ষেত্রে ট্রেড লাইসেন্সের ফটোকপি – ১ কপি
  • ভোটার আইডি কার্ডের ফটোকপি – ১ কপি
  •  পাসপোর্ট সাইজ ছবি – ২ কপি
  • পার্মানেন্ট মোবাইল নাম্বার থাকতে হবে
  •  অবশ্যই একটি অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোন থাকতে হবে
  • সব কাগজপত্র হোয়াটসঅ্যাপ অথবা ইমেইলের মাধ্যমে কোম্পানির অ্যাডমিনের সাথে যোগাযোগ করে পাঠাতে হবে

লোকাল আউটলেট এর সুবিধা সমূহ:

  • ✔️ পার্মানেন্ট নগদ কাস্টমার সুবিধা
  • ✔️ রিচার্জে বোনাস সুবিধা
  • ✔️ সেভ মানি আর্ন গ্রাহক কেনাকাটা ও উইথড্র করলেই বোনাস
  • ✔️ সাধারণ সদস্যদের মতো সকল ইনকাম সুবিধা
  • 📲 রিচার্জ: প্রতি ১,০০০ টাকায় কমিশন ৮ টাকা
  • 🏧 উইথড্র: প্রতি ১,০০০ টাকায় কমিশন ৬ টাকা

ব্রাঞ্চ অফিস এর সুবিধা :

✅ প্রত্যেক উপজেলায় একটি করে ব্রাঞ্চ অফিস প্রযোজ্য।

  •  একটি উপজেলায় যতগুলো লোকাল আউটলেট ও মেডিকেল আউটলেট থাকবে সবগুলো থেকে প্রফিটের একটা অংশ প্রতিদিন কোম্পানির দেওয়া নির্দিষ্ট পরিমাণ কমিশন ব্রাঞ্চ অফিস পাবে
  •  উদাহরণ: যদি একটি উপজেলায় ১২,০০০টি দোকান থাকে এবং ৪,০০০টি লোকাল আউটলেট নিবন্ধিত হয়, তাহলে প্রতিদিন এই ৪,০০০টি আউটলেট থেকে কমিশন পাবে ব্রাঞ্চ অফিস।
  •  শুধু দোকানদার নয়, সাধারণ গ্রাহকও আউটলেট নিয়ে ব্যবসাকরতে পারবেন।

    ◩ 📌 ১ পয়েন্ট = ১০ টাকা | ১,০০০ টাকার পয়েন্ট সেল হলে লোকাল আউটলেট পাবে ৮ টাকা, ব্রাঞ্চ অফিস পাবে ৩ টাকা।

    ◩ 🏧 উইথড্র: কাস্টমার ১,০০০ টাকা উইথড্র করলে লোকাল আউটলেট পাবে ৬ টাকা, ব্রাঞ্চ অফিস পাবে ২ টাকা।

    ◩ 💊 মেডিকেল: মেডিকেল আউটলেটের কমিশনের ১০% পাবে ব্রাঞ্চ অফিস।

ব্রাঞ্চ অফিস নিতে যা যা প্রয়োজন

✅ ব্রাঞ্চ অফিস নিতে যা যা প্রয়োজন:

  • ১টি অফিস কক্ষ, ১টি স্টোর রুম ও ১টি সেমিনার রুম অবশ্যই থাকতে হবে। সঙ্গে প্রয়োজনীয় চেয়ার ও টেবিল।
  •  অফিসটি এমন স্থানে হতে হবে যা উপজেলার আশেপাশে এবং মানুষ সহজেই যাতায়াত করতে পারে।
  • ট্রেড লাইসেন্সের ফটোকপি – ১ কপি
  •  ভোটার আইডি কার্ডের ফটোকপি – ১ কপি
  •  পাসপোর্ট সাইজ ছবি – ২ কপি
  •  পার্মানেন্ট মোবাইল নাম্বার অবশ্যই থাকতে হবে
  •  একটি মোবাইল / ট্যাব / ল্যাপটপ থাকতে হবে
  •  সব কাগজপত্র হোয়াটসঅ্যাপ অথবা ইমেইলের মাধ্যমে কোম্পানির অ্যাডমিনকে পাঠাতে হবে

ব্রাঞ্চ অফিসের দায়িত্ব ও কর্তব্য:

✅ প্রত্যেক উপজেলায় শুধুমাত্র ১ জন ব্রাঞ্চ অফিস নিতে পারবেন। অবশ্যই ঐ উপজেলার স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে।

  • উপজেলায় মোট কতটি গ্রাম আছে এবং প্রতিটি গ্রামে আনুমানিক কতজন মানুষ বসবাস করে, তার একটি তালিকা তৈরি করতে হবে।
  •  প্রতিটি গ্রামে কতটি ও কী ধরনের দোকান আছে:
    • কাঁচা মালের দোকান
    • মুদির দোকান
    • কসমেটিকের দোকান
    • কনফেকশনারি দোকান
    • ইলেকট্রনিক্স ও ইলেকট্রিক্যাল দোকান
    • খাবারের দোকান (মিষ্টি/ভাত)
    • ঔষধের দোকান
    • শাড়ি/কাপড়ের দোকান
    • সেলুনের দোকান
    • ফটোকপির দোকান
    • হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার
  • প্রতিটি গ্রামে একজন করে টিম লিডার নিযুক্ত করতে হবে এবং সম্ভব হলে সেমিনার রুম তৈরি করতে হবে।
  •  প্রতিদিন ব্রাঞ্চ অফিসে অন্তত ১–২টি সেমিনার পরিচালনা নিশ্চিত করতে হবে।
  •  ব্রাঞ্চ অফিসে নিজস্ব কম্পিউটার/ল্যাপটপ/ট্যাব অবশ্যই থাকতে হবে।
  •  প্রতিদিন সোশ্যাল মিডিয়া (ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ, ইউটিউব)–এ উদ্বুদ্ধকরণ পোস্ট দিতে হবে।
  •  নতুন আউটলেট বা হাসপাতাল/ডায়াগনস্টিক সেন্টার যোগ হলে তা সোশ্যাল মিডিয়ায় জানাতে হবে।
  •  কেউ নতুন পদে উন্নীত হলে, তা সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে সবাইকে জানাতে হবে।
  •  মনে রাখতে হবে—এটি একটি সমাজসেবামূলক আর্থিক উন্নয়ন প্রতিষ্ঠান; একসাথে কাজ করলে আমরা দ্রুত অর্থনৈতিক সমস্যা দূর করতে পারব ইনশাআল্লাহ।